Nation-State: Development Dominance and Environmental Disaster
আমরা যে যুদ্ধ পূর্ববর্তী অবস্থায় আছি তা রাশিয়া ও ইউক্রেনের বর্ডারের সর্বশেষ অবস্থার দিকে নজর দিলেই বুঝতে পারব। যুদ্ধের দামামা যখন বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়বে, তখন আমরা যারা সাধারণ জনগণ আছি; তারা আসলে কি করতে পারব, কতটুকুইবা করতে পারব কিংবা কি করা উচিত হবে আমাদের?
প্রথমত এমন কিছু ডার্ক নিউজ আমাদের সামনে ভেসে বেড়াবে যা শুধু একটা দুটো নয় বরং অসংখ্য বিভৎস, ধ্বংশ ও দুর্যোগের ফুটেজ নিয়া হাজির হবে। সাম্প্রতিক সময়ে বিশ্বব্যাপী প্রায় একশো ত্রিশটি “ন্যাশনাল একাডেমি অব সায়েন্স এন্ড মেডিসিন” তাদের রিপোর্টে স্পষ্ট করেছে, গ্লোবাল ফুড সিস্টেম মারাত্বক সঙ্কটের মুখোমুখি এবং ভঙ্গুর অবস্থায় আছে। এর স্বরূপটা কেমন তা খোলাসা করে দেই। রিপোর্টগুলো নিশ্চয়তা দিয়ে বলছে,নূন্যতম ভাত রুটির মত খাবার না পাওয়া এমন অভুক্ত ও আন্ডারওয়েট মানুষের সংখ্যা কয়েক বিলিয়ন। এছাড়া আমাদের খাদ্য উৎপাদনের প্রক্রিয়া এতোটাই ত্রুটিপুর্ণ যা আমাদের চার পাশের পরিবেশ ও আবহাওয়ার স্বাভাবিক পরিস্থিতির লয় ঘটিয়ে বারোটা বাজিয়ে দিচ্ছে। সুতরাং পরিবেশ সহায়ক খাদ্য সরবরাহের জন্য প্রথমে আমাদের ফুড প্রোডাকশান প্রসেস পুরোপুরো বদলিয়ে ফেলার কাজে হাত দিতে হবে।
শুধুমাত্র গ্লোবাল ফুড সিস্টেমেরই বেহাল দশা নয়, তাবত দুনিয়া পরিচালনার সব মেশিনারিতে জং ধরে গেছে। আমরা যদি সর্বশেষ পরিবেশ রিপোর্টের দিকে নজর বুলাই তাতে দেখা যায় ,আমাদের সামনে যে দূর্যোগের বিভীষিকা অপেক্ষমান তা বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা নিরীক্ষা দ্বারা এতোটাই স্পষ্ট যে কোনো গোঁজামিল নেই এতে। বলা হচ্ছে আগামী বারো বছর নাগাদ যদি গ্রীণহাউজ গ্যাস নির্গমন ৪৫ পার্সেন্টেজের মধ্যে নিয়ে আসা না যায় তাহলে উপকূলের আশেপাশে যেসব শহর আছে তা নিমিষেই প্লাবিত হয়ে যাবে। ভয়াবহ খাদ্য সংকট দেখা দিবে। এসব অশনি সঙ্কেত যে মেসেজ দিয়ে আমাদের সতর্ক হওয়ার তাগাদা দিচ্ছে তা হলো দ্রুত গ্লোবাল সিস্টেমের বদল ঘটানো যা আমাদের জীবনের সর্বস্তরে বড়সড় পরিবর্তন নিয়ে আসবে।
এখন কথা হচ্ছে এই যে পরিবর্তন নিয়ে বলা হচ্ছে তা কিভাবে ঘটবে কিংবা পরিবর্তন ও এর সুফল পাওয়ার জন্য কোন কোন রাস্তায় আমাদের হাঁটতে হবে?
কার্বন ইন্টেন্সিভ ফুয়েলের উপর নির্ভরশীলতা কমিয়ে বিকল্প যেসব এপ্রোচ বিবেচনায় নেয়া হয়েছে এখন যাবত যেমনঃ SRM ( সোলার রেডিয়েশান ম্যানেজম্যান্ট) এবং বায়ুমন্ডলে ব্যাপকহারে এরোসোল ব্যবহার যা সূর্যের আলোয় মিশে প্রতিফলিত হবে, যাতে করে পৃথিবীসহ অনান্য গ্রহ শীতল থাকে। এর মধ্যে SRM প্রক্রিয়া অত্যান্ত ঝুঁকিপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে। কারণ এর প্রভাবে ফসলের উৎপাদন কমে যেতে পারে। ওয়াটার সাইকেলে বড়সড় পরিবর্তন ঘটে যেতে পারে । অনেকের মতে যা হবে অপূরণীয় ক্ষতি। আরো আনেক সমস্যা ও ঝুঁকি আছে যা জানাশোনা ও সাধ্যের বাহিরে। তাছাড়া কোনরকম জোড়াতালিতে টিকে থাকা এবং ব্যালেন্স ছাড়াই পৃথিবী কিভাবে ফাংশন করছে এমনকি এখনকার জিও-ইঞ্জিনিয়ারিং কি ধরনের ঝামেলা ও গোলযোগ বাঁধাতে পারে তা আমাদের কল্পনা শক্তির বাহিরে। পুরোপুরি আনপ্রেডিক্ট্যাবল। তবে SRM কেন কর্পোরেশান প্রতিষ্ঠানের কাছে পপুলার হয়ে উঠলো এটা সহজে আনুমান করা যায়। কারণ ইতিমধ্যে তা বেশ লাভজনক ব্যবসায় পরিণত হয়েছে।
কষ্ট ব্যাতিরেকে সমাজ পরিবর্তন ও বড় বড় সমস্যা সমাধান করতে যাওয়াটা নিছক ছলচাতুরির। টেকনোলজি নিয়ে আমাদের যে উচ্চাকাঙ্খা ও প্রত্যাশা তা ঝামেলার। কারণ আজকে পৃথিবীর দুর্গতির মূলে রয়েছে টেকনলোজি। আর আমরা হয়ে আছি রিয়েল ডেডলক। পুরোপুরি অচল বস্তু। এমতাবস্থায় আমরা যদি কিছু না করি তাহলে নির্মম পরিণতির জন্য অপেক্ষা করতে হবে। আবার কিছু করতে যাওয়াটাও প্রানঘাতীর হবে। না ঘরকা না ঘাটকা সিচুয়েশান। তাহলে প্রশ্ন থাকলো, কে পারবে কোন কিছু করার সিদ্ধান্ত নিতে কিংবা কে হবে অধিক যোগ্য পৃথিবীকে বসবাসের উপযুক্ত করে গড়ে তোলার জন্য?
গ্লোবাল ওয়ার্মিং এর মত ফেনোমেনা আমাদেরকে সচেতন করে দিচ্ছে এই বলে যে, পৃথিবী নামক গ্রহে অন্যান্য প্রাণ প্রজাতির মত মানবজাতির অবস্থান একই নির্দিষ্ট গন্ডির মধ্যে। যা দুনিয়াজুড়ে সমৃদ্ধ সব তত্ত্বীয় ও প্রায়োগিকভাবে পর্যালোচনা করে দেখা প্রসিদ্ধ মতামত। ফলে, পৃথিবীতে আমাদের টিকে থাকা নির্ভর করে প্রকৃতি প্রদত্ত নির্দিষ্ট প্যারামিটারের মধ্যে যা আমাদের জন্য অনুমোদিত। মানুষ যা চায় তাই করতে পারে, তবে যতটুকু স্পেস তাদের জন্য অনুমোদিত, এর মধ্যে থেকে। যাতে করে মানুষের কাজকর্ম অন্য কোনো প্রাণ প্রজাতির জন্য হুমকি হয়ে না দাঁড়ায়। তার মানে মানবজাতীর ফ্রীডম কেবল সম্ভব ছিল এই প্রকৃতি প্রদত্ত নির্দিষ্ট প্যারামিটারের সীমা অতিক্রম করার মধ্যে দিয়ে। এবং দেখা গেছে মানুষ তাই করেছে। সীমা অতিক্রম করে ফেলছে। ফ্রীডমের অযুহাত দেখিয়ে সেচ্ছাচারী হয়ে বসবাসের অযোগ্য বানিয়ে ফেলেছে পৃথিবী ।
লিমিটেশান অব ফ্রীডম এবং গ্লোবাল ওয়ার্মিং এদুয়ের মধ্যে যে সম্পর্ক আমরা উপরে তুলে ধরেছি তা আপাত বিরোধী। প্যারাডক্সিক্যাল। বিশেষ করে এটা স্পষ্ট বোঝা যায় যখন ফ্রীডম এবং পাওয়ার নিয়ে আমরা ব্যাখা করতে যাবো। বলা হয়ে থাকে আমরা এখন এতটাই পাওয়ারফুল যে পৃথিবীর প্রাণ প্রজাতির জন্য যে নির্দিষ্ট বলয় রয়েছে তাও গুড়ে দিতে সক্ষম।
ন্যাচার কিম্বা প্রকৃতি মূলত লিটারেলি সোশি-হিস্টোরিক্যাল ক্যাটাগরিতে ফেলে পাঠ করলে আমাদের বোঝাপড়ায় সুবিধে হবে। ন্যাচার কিংবা প্রকৃতি হচ্ছে এমন যা পৃথিবীতে মানুষের কর্মকান্ডের দ্বারা প্রভাবিত ও পরিবর্তিত হয়ে থাকে। যেমন আগামী কয়েক দশকের জন্য যদি অর্থনীতি ঢেলে সাজানোর স্বার্থে কোন কার্যক্রম হাতে নেয়া হয় তা শুধু আমাদের ভবিষ্যতের উপর ই প্রভাব ফেলবেনা বরং পৃথিবীর সমগ্র প্রাণ প্রজাতির উপর এর প্রভাব পড়বে। কয়েকশো প্রজাতির প্রাণী ইতিমধ্যে পৃথিবী থেকে বিলুপ্ত হয়ে গেছে। মেরু অঞ্চলের বরফ গলে যাচ্ছে। পৃথিবীর ভারসাম্যপূর্ণ পূর্বাবস্থায় ফিরে যাওয়া আর সহজ নয়। পৃথিবীর সাথে আমাদের সম্পর্ক এমন পর্যায়ে সেঁটে গেছে সমস্ত সম্ভবনা ঘেটেঘুটে দেখেও বলতে হচ্ছে, আমরা যদি উৎপাদন ও ভোগের মাত্রা পুরোপুরি বন্ধ করেও দেই তাতে করেও নিস্তার পাওয়ার কোন সম্ভবনা নাই। ধ্বংশ অনিবার্য।
সংক্ষেপে যদি বলি, জিও-ইঞ্জিনিয়ারিং সার্বিক যে দৃশ্য হাজির করেছে তা হলো, মানব সভ্যতা এর একবারে তলানিতে এসে ঠেকেছে। জীবনযাত্রার নতুন যে অধ্যায় আমরা পার করছি তাতে করে উৎপাদন প্রক্রিয়ার ত্রুটির ফলে পৃথিবীর উপর নির্ভর করে টিকে থাকার আয়ু কমে আসছে। পৃথিবীকে এর মুলে ফিরে যাওয়া পুরোপুরি অসম্ভব এবং দীর্ঘ সময়ের জন্য ভূমিও আর উৎপাদন কাজের জন্য সহায়ক নয়। ফলে এর পরিসরও সীমিত হয়ে গেছে। যা আমাদের হাতেই আকস্মিকভাবে দুমড়ে মুচড়ে বসবাসের অযোগ্য পরিণত হতে পারে। মানুষের সাথে ন্যাচার তথা প্রকৃতির যে সহনীয় সম্পর্কের কথা উপরে বলছিলাম এর প্যারাডক্সটা স্পষ্ট করে দেই। পৃথিবীতে অন্যান্য প্রাণ প্রজাতির ন্যায় মানুষও নিজের সীমাবদ্ধতা নিয়ে সচেতন ছিল, আবার যখন মানুষ শক্তি সঞ্চয় করলো, দেখা গেলো তখন পৃথিবীর ভারসাম্যে তথা সমগ্র প্রাণ প্রজাতির উপর প্রভাব খাটাতে শুরু করল। প্রকৃতির উপর নিজেদের মাতব্বরি প্রতিষ্ঠা করার স্বপ্ন থেকেই নানাভাবে বিশ্বজয়ের ধোয়া তুলে পৃথিবীতে শোষণ শুরু করলো। এর ফলে ন্যাচার তথা প্রকৃতির স্বাভাবিক স্থিতিশীল অবস্থা ধ্বসে পড়লো। প্যারাডক্সটা হলো মানুষের সাথে প্রকৃতির সম্পর্ক যত বেশী উৎপাদনের দিকে গড়াবে তত বেশী তা নিয়ন্ত্রণের বাহিরে চলে যাবে।
সুতরাং বুঝাই যাচ্ছে, আমাদের পরিস্থিতি এতটাই জগাখিঁচুড়ি অবস্থায় যা সমাধানের জন্য কারো কোন মতামত নেয়ার মত ডেমোক্রেটিক প্রসেসও আর কাজে দিচ্ছে না। তাহলে জনসাধারণ নিজেরাই নিজেদের সিদ্ধান্ত নেবে এমন আইডিয়া আজকাল শুনতে পাওয়া যায়। তো এই ধরণের আইডিয়া শুনতে চটকদার মনে হলেও কিছু প্রশ্ন থেকে যায়। ধরা যাক, এমন কাজে এগিয়ে আসা জনসাধারণের মাঝে কোনো কর্পোরেট স্বার্থ থাকবেনা কিম্বা তারা লোভ লালসা থেকে পুরোপুরি মুক্ত থাকবে। তাহলে বলতে হয়, কি এমন তাড়া রয়েছে মানুষের যে, পৃথিবীকে বাঁচাতে হবে শোনামাত্রই কোনো লাভ সুবিধের কথা না ভেবেই এই ধরনের কাজে এগিয়ে আসবে? বরং আমরা যে কাজটা এটলিস্ট করতে পারি তা হলো কিছু প্রায়োরিটি ঠিক করে দেয়া এবং রাষ্ট্রসমূহের একের পর এক ভূরাজনৈতিক যুদ্ধ যুদ্ধ খেলায় জড়িয়ে যাওয়া যে স্রেফ অর্থহীন কাজ তা স্বীকার করে নেওয়া। আর এই ধরনের বেহুদা যুদ্ধে জড়ানোর ফলে যে পরিণাম বয়ে নিয়ে আসে তা পৃথিবীতে আমাদের বসবাস ও অনান্য গ্রহের অস্তিত্ব মারাত্বক হুমকির মুখে ফেলে দিচ্ছে এই বেবাক সত্যকে মেনে পরবর্তী করণীয় ঠিক করে নেয়া।
জাতি রাষ্ট্রসমূহের একে অপরের সাথে প্রচন্ড প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হওয়ার পক্ষে যেসব যুক্তি প্রায় দেখানো হয় তা অত্যন্ত বিপজ্জনক। কারণ এই ধরণের প্রতিযোগীতা আমাদের চারপাশের পরিবেশের সাথে সম্পর্কের এমন ধরণের বৈরী কাঠামো তৈরী করে যা আদতে জরুরী কোনো প্রয়োজন দূরে থাক কোন দরকারী কাজে লাগে না। এই ধরনের প্রতিযোগীতা রাজনীতি ও অর্থনীতিতে যে র্যাডিকেল পরিবর্তন ঘটায় তা দার্শনিক পিটার স্লটার্ডিজকের এর ভাষায় ‘’ The domestication of the wild animal culture’’ বন্য প্রানীদের খামারিকরণ সংস্কৃতি।
যদিও বলা হয়ে থাকে, এখন পর্যন্ত প্রত্যেক সংস্কৃতি এর নিজস্ব পরিমন্ডলের মেম্বারদের দ্বারাই পরিচালিত হচ্ছে এবং নিজেদের মধ্যে শান্তিপূর্ণ অবস্থা নিশ্চিত করছে। তবে এই কাজটা মূলত রাষ্ট্র শক্তির ছদ্মাবরণে ঘটছে। কথা হচ্ছে ,এই যে রাষ্ট্রের সাথে বিভিন্ন সংস্কৃতির সম্পর্ক তা মূলত ছিল শ্যাডো অব পটেনশিয়াল ওয়ার। আসলে রাষ্ট্রের সাথে রাষ্ট্রের শান্তি বলতে কোন জিনিস নাই সাময়িক যুদ্ধ বিরতি ছাড়া। রাষ্ট্রের নীতিই হচ্ছে হিরোইজমের চর্চা করা। কোন একটা রাষ্ট্রের জন্য এর নাগরিকদের জীবন উৎসর্গ করে দেয়ার যে প্রচন্ড বাসনা ও তৎপরতা থাকে তা অত্যন্ত বর্বর ও জাহেলী চর্চা । আর রাষ্ট্রই এর নাগরিকদের এই ধরণের বর্বর এথিক্সের নার্সিং করে থাকে। যার ফলে দেখা যায় রাষ্ট্রসমূহের মধ্যে জঘন্য ও বর্বর সম্পর্ক বিরাজমান। সূদুর আমেরিকাকে আনবিক বোমা মেরে উড়িয়ে দেয়ার জন্য উত্তর কোরিয়ার যে নির্মম বাসনা এটা কি জাতি রাষ্ট্রের আনকন্ডিশনাল সভেরেনটির বর্বর পরিণতি নয় ?
যাইহোক, এতকিছুর পরেও ফ্যাক্ট হচ্ছে আমরা এখনো পৃথিবী নামক মহাকাশযানে বসবাস করছি। আমাদের জন্য জরুরী কাজ হচ্ছে নিজেরা নিজেদের সিভিলাইজেশানকে নয়া চিন্তার দিকে ধাবিত করে এই সমস্যার সমাধান করা । জাত-পাত ও বর্ণ ভেদে সকলের সাথে পারস্পরিক বোঝাপড়া, সহযোগীতা ও সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্কের বুনিয়াদ নির্মাণ করা। তবে যেভাবে বিভিন্ন জাতি ও এথনিক গ্রুপ সহিংসতার দিকে ঝুঁকে পড়ে একই সাথে নিজের জীবন ও পৃথিবী ধ্বংশের লীলায় শরিক হচ্ছে পাশাপাশি হিরোইজমের চর্চা করছে তাতে করে উল্লেখিত কাজ করা অসাধ্য হয়ে পড়ছে। তবুও জনসাধারনের ভাগ্য নিয়ে যদি প্রকৃতপক্ষে আমরা কনসার্ন থাকি তাহলে আমাদের শ্লোগানের অক্ষর, শব্দ ও সুর বদলাতে হবে। জাতি রাষ্ট্রের একে অপরের সাথে প্রতিযোগীতায় জড়ানোকে না বলতে হবে। বলতে হবে, আমেরিকা লাস্ট, চায়না লাস্ট, রাশিয়াও লাস্ট।
লেখক পরিচিতি:
মামুন আবদুল্লাহিল
চিন্তক, গবেষক
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়