মরনোন্মুখের মৃত্যু ঠেকাতে
যারপরনাই তৎপর।
আহ! মৃত্যু যেন একান্তই ব্যতিক্রম;
দুর্ভাগ্যের অমানিশা বৈ কিছু নয় –
রুখে দেয়া যায় চেষ্টাচরিতে।
আলসেমি রেখে
সময়মতো মহব্বতের আদমিরা গর্জালেই
ওঁত পেতে থাকা যমদূত
ঝেড়ে লাগাবে ভো-দৌড় –
ছেড়ে দে মা কেঁদে বাঁচি অবস্থা;
আর বাপের জন্মে ভ্রমে
জিন্দা মানুষের ধারেকাছে ভেড়ার
সাহস পাবে না;
ভয়ে কাবু হয়ে হয়ে
মানুষের জান কবজের তরিকাও ভুলে যাবে।
আহ, মৃত্যু যেন অভিশাপ;
জীবন যেন মস্ত আশির্বাদ!
জীবনের হালহকিকত হাবভাব চেহারাসুরত
সামনে গিয়ে চোখে দেখে নিলেই
সন্দেহ ঘুচে যায় –
ডালমে কুনো কালা নাই।
মানুষ গাধার মা’র পেটের ভাই;
বাপ গুম হয়ে আছে সহী সালামতে।
বহুত আচ্ছা !
কবি পরিচিতি:
মুহাম্মদ জুনায়েদ
কবি
অনুবাদক